আমি
ইন্টার্ন চিকিৎসক হিসাবে দায়িত্ব পালন করি এপ্রিল ২০১৩ইং থেকে এপ্রিল
২০১৪ইং তে কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে। ইন্টার্ন হিসাবে দায়িত্ব
পালনের সময় আমার সার্জারি বিভাগে স্বনামধন্য সার্জন অধ্যাপক এ বি এম খুরশিদ
আলম স্যার, গাইনি বিভাগে সুপরিচিত অধ্যাপিকা প্রফেসর করুনা রানী কর্মকার
ম্যডাম এবং মেডিসিন বিভাগে প্রফেসর তারেক আহমেদ স্যারের তত্ত্বাবধানে
ডাক্তার হিসাবে হাতে কলমে কাজ শিখার সুযোগ হয়ে উঠে।
"পহেলা বৈশাখে প্রফেসর খুরশিদ আলম স্যার সাথে" |
পরবর্তীতে রেজিস্টার্ড ডাক্তার হিসাবে কর্মজীবনে প্রবেশ করে সিলেট ডায়াবেটিক হাসপাতালে মেডিসিন বিভাগে সিলেটের স্বনামধন্য চিকিৎসক ডাঃ এম এ আহবাব স্যারের সাথে কাজ করার সুযোগ হয়ে উঠে। কর্মকালীন সময়ে স্যার প্রতিনিয়ত ডাক্তার হিসাবে উচ্চতর শিক্ষাঅর্জনের বিষয়ে গুরুত্ব প্রকাশ এবং অনুপ্রেরনা দিয়ে গিয়েছেন।
"প্রফেসর এম এ আহবাব স্যার সাথে মেডিকেল অফিসার হিসাবে ডায়াবেটিক হাসপাতালে" |
পরবর্তীতে ডিইএম কোর্সের সুবাদে আমার সৌভাগ্য অর্জন হয় বারডেম হাসপাতালে এন্ডোক্রাইনোলজি বিভাগে আদর্শ শিক্ষক এবং প্রখ্যাত চিকিৎসক প্রফেসর ফারুক পাঠান স্যার এবং প্রফেসর এস এম আশরাফুজ্জামান স্যারের সংস্পর্শে থেকে কাজ শেখার। তাঁদের শিক্ষা এবং অনুপ্রেরনা আমাকে পোস্টগ্রেজুয়েসনের কঠিনতম দিনগুলোকে অতিক্রম করতে সহায়ক ভূমিকা পালন করে।
"বিয়ের পরে বারডেম এন্ডোক্রাইন ডিপার্টমেন্টের সাথে" এছাড়া কর্মক্ষেত্রের প্রতিটি দিনে পরিচয় হয়েছে অনেক শ্রদ্ধেয় শিক্ষক এবং সহকর্মী চিকিৎসকদের সাথে, যারা প্রতিনিয়ত অনুপ্রেরণা যুগিয়ে গিয়েছেন। |
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন