কতবার পরিমাপ করবেন?
স্বাভাবিক রোগী যার ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রনে আছে তিনি সপ্তাহে এক/দুই বার দিনে ৪বেলা সুগার পরিমাপ করবেন (খালি পেটে, নাস্তার দুই ঘণ্টা পরে, দুপুরের খাবারের দুই ঘণ্টা পরে, রাতে খাবার দুই ঘণ্টা পরে) এবং তা তিনি একটি ব্লাড সুগার ডায়রিতে লিপিবদ্ধ করবেন।
যাঁদের রক্তের সুগার নিয়ন্ত্রনে নেই, তাঁদের প্রতিদিন বা একদিন অন্তর অন্তর উপরিউক্ত ভাবে রক্তের সুগার পরিমাপ করে লিপিবদ্ধ করে শিখানো নিয়মে ইনসুলিনের মাত্রা নির্ধারণ অথবা ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে ওষুধের মাত্রা নির্ধারণ করে রক্তের সুগার নিয়ন্ত্রনে আনতে হবে। প্রতি রোগীর জন্য রক্তের সুগারের আদর্শ মাত্রা ভিন্ন এবং তা ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে জেনে নিতে হবে।
রক্তের সুগার নিয়ন্ত্রনে আসার পরে সুগার পরিমাপ করার ফ্রিকুএন্সি কমানো যেতে পারে। তবে পুনরায় যেন রক্তের সুগার অনিয়ন্ত্রিত না হয় সেই দিকে লক্ষ রাখতে হবে।
আর কিভাবে রক্তের সুগার নিয়ন্ত্রনে আছে কি না বুঝা যায়?
HbA1c নামক পরীক্ষার মাধ্যমে বিগত ৩ মাসের রক্তের সুগারের গড়পড়তা মাত্রা পরিমাপ করা যায়। ডায়াবেটিস রোগী প্রতি ৩-৬ মাস অন্তর অন্তর এই পরীক্ষা করে রক্তের সুগারের পরিমান নিয়ন্ত্রণে আছে কিনা তা বুঝতে পারবেন।
ডায়াবেটিস রোগীর আর কি কি পরীক্ষা গুরুত্বপূর্ণ?
- নিয়মিত ব্লাড প্রেসার পরিমাপ এবং প্রতিরাতে ঘুমানোর আগে পায়ের পরীক্ষা
- ৬-১২ মাস অন্তর অন্তর রক্তের চর্বির পরীক্ষা
- বছরে একবার চোখের পরীক্ষা
- ডাক্তারের পরামর্শ অনুসারে ইসিজি, লিভার এবং কিডনির পরীক্ষা, থাইরয়েড পরীক্ষা ইত্যাদি।
স্বাভাবিক রোগী যার ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রনে আছে তিনি সপ্তাহে এক/দুই বার দিনে ৪বেলা সুগার পরিমাপ করবেন (খালি পেটে, নাস্তার দুই ঘণ্টা পরে, দুপুরের খাবারের দুই ঘণ্টা পরে, রাতে খাবার দুই ঘণ্টা পরে) এবং তা তিনি একটি ব্লাড সুগার ডায়রিতে লিপিবদ্ধ করবেন।
যাঁদের রক্তের সুগার নিয়ন্ত্রনে নেই, তাঁদের প্রতিদিন বা একদিন অন্তর অন্তর উপরিউক্ত ভাবে রক্তের সুগার পরিমাপ করে লিপিবদ্ধ করে শিখানো নিয়মে ইনসুলিনের মাত্রা নির্ধারণ অথবা ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে ওষুধের মাত্রা নির্ধারণ করে রক্তের সুগার নিয়ন্ত্রনে আনতে হবে। প্রতি রোগীর জন্য রক্তের সুগারের আদর্শ মাত্রা ভিন্ন এবং তা ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে জেনে নিতে হবে।
রক্তের সুগার নিয়ন্ত্রনে আসার পরে সুগার পরিমাপ করার ফ্রিকুএন্সি কমানো যেতে পারে। তবে পুনরায় যেন রক্তের সুগার অনিয়ন্ত্রিত না হয় সেই দিকে লক্ষ রাখতে হবে।
আর কিভাবে রক্তের সুগার নিয়ন্ত্রনে আছে কি না বুঝা যায়?
HbA1c নামক পরীক্ষার মাধ্যমে বিগত ৩ মাসের রক্তের সুগারের গড়পড়তা মাত্রা পরিমাপ করা যায়। ডায়াবেটিস রোগী প্রতি ৩-৬ মাস অন্তর অন্তর এই পরীক্ষা করে রক্তের সুগারের পরিমান নিয়ন্ত্রণে আছে কিনা তা বুঝতে পারবেন।
ডায়াবেটিস রোগীর আর কি কি পরীক্ষা গুরুত্বপূর্ণ?
- নিয়মিত ব্লাড প্রেসার পরিমাপ এবং প্রতিরাতে ঘুমানোর আগে পায়ের পরীক্ষা
- ৬-১২ মাস অন্তর অন্তর রক্তের চর্বির পরীক্ষা
- বছরে একবার চোখের পরীক্ষা
- ডাক্তারের পরামর্শ অনুসারে ইসিজি, লিভার এবং কিডনির পরীক্ষা, থাইরয়েড পরীক্ষা ইত্যাদি।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন