ধরন
১ (Type 1) ডায়াবেটিসঃ
এই ধরনের ডায়াবেটিস রোগী সম্পূর্ণ ভাগে ইনসুলিনের উপরে নির্ভরশীল এবং ইনসুলিনের ঘাটতিতে তাঁদের দ্রুত শারীরিক অবস্থার অবনতি এমনকি মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে। এধরনের রোগ সাধারণত কম বয়সে ধরা পড়ে (<৩০ বছর) এবং সেই সময় অল্পদিনের মাঝে রোগীর “সুনির্দিষ্ট লক্ষন সমূহ” প্রকাশ পায় এবং শরীরের ওজন দ্রুত কমে যায়, রোগী প্রায়শই পেটে ব্যথা এবং অজ্ঞান হয়ে যান এবং প্রস্রাবের পরিক্ষায় “কিটোন/এসিটোন” বলে উপাদান প্রকাশ পায়। এধরনের লক্ষন নিয়ে কেউ প্রকাশ পেলে তাঁকে দ্রুত নিকটস্থ হাসপাতাল/ডায়াবেটিক রোগীর চিকিৎসায় অভিজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ সহ চিকিৎসা করাবেন।
এধরনের রোগীর জীবনের কখনোই ইনসুলিন বন্ধ করা একদমই অনুচিত, এমনকি অসুস্থতার সময়েও রক্তের সুগারের সাথে পরিমাপ করে ইনসুলিন প্রয়োগ অব্যাহত রাখতে হবে, নতুবা “ডায়াবেটিক কিটোএসিডোসিস” নামক মারাত্মক সমস্যা দিয়ে রোগী আক্রান্ত হতে পারেন।
এই ধরনের ডায়াবেটিস রোগী সম্পূর্ণ ভাগে ইনসুলিনের উপরে নির্ভরশীল এবং ইনসুলিনের ঘাটতিতে তাঁদের দ্রুত শারীরিক অবস্থার অবনতি এমনকি মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে। এধরনের রোগ সাধারণত কম বয়সে ধরা পড়ে (<৩০ বছর) এবং সেই সময় অল্পদিনের মাঝে রোগীর “সুনির্দিষ্ট লক্ষন সমূহ” প্রকাশ পায় এবং শরীরের ওজন দ্রুত কমে যায়, রোগী প্রায়শই পেটে ব্যথা এবং অজ্ঞান হয়ে যান এবং প্রস্রাবের পরিক্ষায় “কিটোন/এসিটোন” বলে উপাদান প্রকাশ পায়। এধরনের লক্ষন নিয়ে কেউ প্রকাশ পেলে তাঁকে দ্রুত নিকটস্থ হাসপাতাল/ডায়াবেটিক রোগীর চিকিৎসায় অভিজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ সহ চিকিৎসা করাবেন।
Image Source: WHO |
এধরনের রোগীর জীবনের কখনোই ইনসুলিন বন্ধ করা একদমই অনুচিত, এমনকি অসুস্থতার সময়েও রক্তের সুগারের সাথে পরিমাপ করে ইনসুলিন প্রয়োগ অব্যাহত রাখতে হবে, নতুবা “ডায়াবেটিক কিটোএসিডোসিস” নামক মারাত্মক সমস্যা দিয়ে রোগী আক্রান্ত হতে পারেন।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন